নিজস্ব খামারে উৎপাদিত দুধ হতে আহরিত ননী দ্বারা স্বাস্থ্য সম্মত উপায়ে তৈরিকৃত গাওয়া ঘি ফুড গ্রেড ভার্জিন পি ই টি বোতলজাত করা হয়, স্বাদে গন্ধে অতুলনীয় সরাসই খাওয়া বা যে কোনো রান্নায় নিশ্চিন্তে ব্যবহার।
ঘি আমাদের জীবনে অতি পরিচিত পুষ্টিকর একটি খাদ্য। প্রতিদিন গরম ভাতের সাথে সীমিত পরিমাণ ঘি খাওয়া শরীরের জন্য ভালো। কারণ ঘিতে বিভিন্ন ধরনের অত্যাবশ্যকীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে।
পুষ্টিগুণঃ
- এক টেবিল চামচ (১৫ গ্রাম) ঘিয়ে প্রায় ১৩৫ কিলো ক্যালরি শক্তি,
- ৯ গ্রাম স্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং ৪৫ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল উপস্থিত থাকে।
- ঘিয়ের মূল উপাদান চর্বি হলেও ঘিয়ে ভালো মাত্রায় রয়েছে ভিটামিন ‘এ’, ভিটামিন ‘ই’ ও ভিটামিন ‘ডি’।
- ঘিয়ে উপস্থিত আছে ওমেগা-থ্রি ফ্যাট, যা সব বয়সীর জন্যই খুব উপকারী।
উপকারিতা:
- ঘি-কে এনার্জি বুস্টার বলা হয়, যা দেহে শক্তি সরবরাহ করে।
- ঘিয়ের ওমেগা-থ্রি ফ্যাট হলো ভালো কোলেস্টেরল, যা দেহের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ফলে হৃৎপণ্ড সুস্থ থাকে এবং টিউমারের ঝুঁকি কমে।
- ঘি শরীরের বিভিন্ন জ্বালাপোড়া ও ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। আলসারের রোগীরা তাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় সামান্য ঘি রাখলে উপকার পাবেন।
- ঘিতে উপস্থিত ভিটামিন ‘এ’ ও ভিটামিন ‘ই’ হলো অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। আর অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের প্রধান কাজ ক্যান্সার, চর্মরোগ ইত্যাদি প্রতিরোধ করা এবং দেহকে রোগমুক্ত ও সুন্দর রাখা। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ‘ইমিউন সিস্টেম’কে চার্জ করে।
- যাঁদের দুধ ও দুধজাতীয় খাবারে অ্যালার্জি আছে, তাঁরা অনায়াসে ঘি খেতে পারেন। কেননা ঘি হলো ডেয়ারি-ফ্রি অর্থাৎ ঘিয়ে ল্যাকটোস ও কেসিন নেই। এ ছাড়া অ্যালার্জি প্রতিরোধেও ঘিয়ের ভূমিকা রয়েছে।
- এ ছাড়াও চুল সুন্দর ও ত্বক মসৃণ রাখার জন্য এবং চোখের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য ঘি উপকারী।
- “ঘি” নারিকেল তেলের মতো, ওজন হ্রাস করতে সহায়তা করে এবং গলব্লাডারের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে, যার কারণে অতিরিক্ত ফ্যাট শরীর থেকে সহজে নিঃসৃত হয়ে যায়।
- “ঘিয়ে” উপস্থিত ভিটামিন ‘ডি’ ও ভিটামিন ‘কে’ মজবুত হাড় ও দাঁত গঠনে সাহায্য করে।
Reviews
There are no reviews yet.